
গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ ও সংস্কার কর্মসূচী (টিআর) প্রকল্পে ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় উন্নয়ন কাজ চলমান। প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে মোট বরাদ্দ ২ কোটি ৬৮ লক্ষ টাকা। যা টিআর ১ কোটি ১৯ লক্ষ ও কাবিখা ১ কোটি ৪৯ লক্ষ টাকা। তবে ওই সামান্য বরাদ্দ দিয়ে একটি উপজেলার উন্নয়নের ক্ষেত্রে যতসামান্য বলা যায়। এই সামান্য অর্থায়নে সঠিক পরিকল্পনা ও কঠোর পরিশ্রমে পলাশবাড়ী উপজেলাকে সাজিয়ে নিতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন পলাশবাড়ী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার আব্দুস সালাম। অত্র উপজেলায় যোগদানের পর থেকেই সুনামের সাথে কাজ করছেন তিনি।
একটি উপজেলার উন্নয়ন অনেকটাই উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের মাধ্যমে সম্পাদন হয়ে থাকে, যেগুলো দেখার দায়িত্ব যার উপর থাকে তিনি হলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার। তার কঠোর পরিশ্রম, কর্মদক্ষতা, সততা ও সঠিক পরিকল্পনায় ক্রমান্বয়ে বদলে যাচ্ছে উপজেলার পিআইও অফিসের প্রশাসনিক কার্যক্রম ও উপজেলার উন্নয়নের সার্বিক চিত্র। কমেছে জনভোগান্তি আর বৃদ্ধি পেয়েছে জনসেবার মান। প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার উপজেলার প্রতিটি উন্নয়নের কাজকে বাস্তবায়ন করে উপজেলাকে একটি উন্নত আধুনিক জনপদের উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে নিরলসভাবে কাজ করছেন। উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষে তিনি প্রতিটি প্রকল্পের কাজ সরেজমিনে পরিদর্শন করে সকল প্রকার উন্নয়নে জনবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করছেন। অফিস কার্যালয় সবার জন্য রেখেছেন উন্মুক্ত।
দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশে এগিয়ে যাচ্ছে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের রাস্তাঘাট, ড্রেন, কালভার্টের উন্নয়নের কাজ।যে কারণে তিনি স্বল্প সময়ে উপজেলার সবার মাঝে হয়ে উঠেছেন এক অসাধারণ গুণের মানুষ। এই ধারাবাহিকতা চলমান থাকলে পলাশবাড়ী উপজেলা একটি মডেল উপজেলায় রুপান্তরিত হবে বলে মনে করেন প্রতিটি মানুষ।