দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় বিএনপির নেতা আমানউল্লাহ আমান ও তার স্ত্রী সাবেরা আমান খালাস পেয়েছেন।রায়ের খবর পাওয়ার পর ঢাকা ২ আসনে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের আমানউল্লাহ আমান এর এলাকায় মুহূর্তেই হাজার হাজার মানুষ আনন্দ মিছিল বের করেন তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন বিএনপি সহ সভাপতি এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান। এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীদের পাশাপাশি হাজার হাজার সাধারণ মানুষও আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠেন।তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রাম মিষ্টি বিতরণ করেন তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন বিএনপি সহ সভাপতি এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান।
আজ বিকেল ৪.৩০ মিনিটে বিএনপি নেতা এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান এর বাসভবনে দোয়ার আয়োজন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন,এশিয়ান টেলিভিশনের সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ শরীফুল ইসলাম,যুবনেতা রকিব হাসানসহ নেতাকর্মীবৃন্দ।
এ সময় নেতাকর্মীরা জানান, যারা বিএনপির নেতা আমানউল্লাহ আমান ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেশান্তরিত করেছে তাদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
বিএনপি নেতা এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান বলেন, ‘হামলা, মামলা, জুলুম-নির্যাতনের পরও এ তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের মানুষ আমার অভিভাবক এর পাশে ছিলেন। আমরাও আপনাদের পাশে ছিলাম, আছি এবং আজীবন থাকব ইনশাআল্লাহ। আমার অভিভাবককে মিথ্যা মামলা দিয়ে ১৩ বছর ধরে পরিবার ও ঢাকা ২ আসনের মানুষ থেকে দূরে রাখা হয়েছে। তারা ভেবেছে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের থেকে আমানউল্লাহ আমানকে মুছে দেবে। কিন্তু রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ যেভাবে আনন্দ মিছিল নিয়ে লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশে পরিণত করেছে তাতে আজ প্রমাণিত হয়েছে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের আমানউল্লাহ আমান এর বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকার মিথ্যা সাজানো মামলায় জড়িয়ে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নের আপামর জনতার হৃদয়ের বিএনপির নেতা আমানউল্লাহ আমানকে ১৩ বছর ঢাকা ২ আসনে এর মানুষ থেকে দূরে রেখেছেন। আজ জনতার বিজয় হয়েছে। আমার নেতা খালাস পেয়েছেন। আমাদের নেতাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে যারা দূরে রাখল তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।