, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বগুড়া ধুনটে সেনাবাহিনীতে চাকুরির নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১ শেরপুরের সীমান্তে শিশুসহ ১০ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ ধুনটে ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন অন্তর্ভুক্তি কর্মসূচির উদ্বোধন করেন — ফজল -এ- খুদা তুহিন বগুড়া ধুনটে রাস্তায় বাঁশের বেড়া দেয়ায় জনদুর্ভোগ বগুড়া শেরপুরে রাস্তার বেহাল দশায়, দুই গ্রামের মানুষের ভোগান্তি চরমে শীতলক্ষ্যা নদীতে অর্ধ গলিত লাশ দেখে থানায় খবর দিল এলাকার জনগণ বগুড়া শেরপুরে এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা বগুড়া শাজাহানপুরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেপ্তার বগুড়া শহর জামায়াত যুব বিভাগের কমিটি গঠন বগুড়া সদরে ইউকালিপ্টাস ও আকাশমনি গাছের চারা ধ্বংস করলেন ইউএনও

বগুড়া ধুনটে সেনাবাহিনীতে চাকুরির নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১

বগুড়ার ধুনট উপজেলার এক নারীকে সেনাবাহিনীতে চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে প্রতারণার মামলায় মুনমুন আকতার (৩০) নামে এক প্রতারক চক্রের নারী সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১১ই জুলাই) সকালে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

 

গ্রেপ্তারকৃত মুনমুন আকতার (৩০) নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার বানিয়াপাড়া গ্রামের মোকলেছার রহমানের মেয়ে। মামলাসূত্রে জানাগেছে, ধুনট উপজেলার ভাণ্ডারবাড়ী ইউনিয়নের মাধবডাঙ্গা গ্রামের বকুল মিয়ার মেয়ে আতিয়া খাতুনের (১৯) সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় হয় নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ থানাধীন বানিয়াপাড়া গ্রামের মোকলেছার রহমানের ছেলে রাসেল রহমানের (২৪)।

 

রাসেল মেয়েটিকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন অফিসার বলে পরিচয় দেয়। তখন মেয়েটি সরল বিশ্বাসে সেনাবাহিনীতে চাকুরী নেওয়ার আগ্রহ জানালে রাসেল তাকে চাকুরী দেবে বলে প্রথমে বিকাশ ও নগদ একাউন্টে ১০ হাজার টাকা এবং ২০২৪ সালের ২৮ই এপ্রিল ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ী বাজারে এসে আরো ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়।

 

পরবর্তীতে রাসেল রহমান, তার বোন মুনমুন আকতার ও সহযোগি কল্পনা বেগম বিভিন্ন বিকাশ ও নগদ নম্বরে এপর্যন্ত প্রায় ১৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন আতিয়া খাতুনের কাছ থেকে। এবিষয়ে বৃহস্পতিবার (১০ই জুলাই) রাতে প্রতারণার শিকার আতিয়া খাতুন বাদী হয়ে প্রতারক রাসেল রহমান, তার বোন মুনমুন আকতার ও সহযোগি কল্পনা বেগমের নাম উল্লেখ করে ধুনট থানায় মামলা দায়ের করেন।

 

ওই মামলায় শুক্রবার অভিযান চালিয়ে নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ থানা এলাকা থেকে প্রতারক চক্রের সদস্য মুনমুন আকতারকে গ্রেফতার করে ধুনট থানা পুলিশ। এবিষয়ে ধুনট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোঃ আব্দুর রাজ্জাক জানান, সেনাবাহিনীতে চাকুরীর নামে প্রতারণার মামলায় একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং মামলার অন্য আসামিদেরও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

জনপ্রিয়

বগুড়া ধুনটে সেনাবাহিনীতে চাকুরির নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১

বগুড়া ধুনটে সেনাবাহিনীতে চাকুরির নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১

প্রকাশের সময় : ১০ ঘন্টা আগে

বগুড়ার ধুনট উপজেলার এক নারীকে সেনাবাহিনীতে চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে প্রতারণার মামলায় মুনমুন আকতার (৩০) নামে এক প্রতারক চক্রের নারী সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১১ই জুলাই) সকালে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

 

গ্রেপ্তারকৃত মুনমুন আকতার (৩০) নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার বানিয়াপাড়া গ্রামের মোকলেছার রহমানের মেয়ে। মামলাসূত্রে জানাগেছে, ধুনট উপজেলার ভাণ্ডারবাড়ী ইউনিয়নের মাধবডাঙ্গা গ্রামের বকুল মিয়ার মেয়ে আতিয়া খাতুনের (১৯) সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় হয় নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ থানাধীন বানিয়াপাড়া গ্রামের মোকলেছার রহমানের ছেলে রাসেল রহমানের (২৪)।

 

রাসেল মেয়েটিকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন অফিসার বলে পরিচয় দেয়। তখন মেয়েটি সরল বিশ্বাসে সেনাবাহিনীতে চাকুরী নেওয়ার আগ্রহ জানালে রাসেল তাকে চাকুরী দেবে বলে প্রথমে বিকাশ ও নগদ একাউন্টে ১০ হাজার টাকা এবং ২০২৪ সালের ২৮ই এপ্রিল ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ী বাজারে এসে আরো ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়।

 

পরবর্তীতে রাসেল রহমান, তার বোন মুনমুন আকতার ও সহযোগি কল্পনা বেগম বিভিন্ন বিকাশ ও নগদ নম্বরে এপর্যন্ত প্রায় ১৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন আতিয়া খাতুনের কাছ থেকে। এবিষয়ে বৃহস্পতিবার (১০ই জুলাই) রাতে প্রতারণার শিকার আতিয়া খাতুন বাদী হয়ে প্রতারক রাসেল রহমান, তার বোন মুনমুন আকতার ও সহযোগি কল্পনা বেগমের নাম উল্লেখ করে ধুনট থানায় মামলা দায়ের করেন।

 

ওই মামলায় শুক্রবার অভিযান চালিয়ে নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ থানা এলাকা থেকে প্রতারক চক্রের সদস্য মুনমুন আকতারকে গ্রেফতার করে ধুনট থানা পুলিশ। এবিষয়ে ধুনট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোঃ আব্দুর রাজ্জাক জানান, সেনাবাহিনীতে চাকুরীর নামে প্রতারণার মামলায় একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং মামলার অন্য আসামিদেরও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।