, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
হামিদুনেচ্ছা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনুপস্থিত শিক্ষিকাকে দিয়ে সাক্ষর করানোর অভিযোগ গাইবান্ধা সদর উপজেলার কাজল ঢোপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন কালীগঞ্জে কাউছার আহম্মেদ কাজল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বয়স্কদের আর্থিক সহায়তা ‎পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে লালমনিরহাটে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ধুনটে পুকুরে গোসলে নেমে সাত বছরের শিশুর মর্মান্তিক মৃত্য কালীগঞ্জে ৫০০ গ্রাম গাঁজাসহ আবদুল লতিফ নামক একজন আটক হলি কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর উদ্বোধনে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত বগুড়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ী খুন, ভাগিনা আহত জয়পুরহাটে দুই সন্তানের বিরুদ্ধে মায়ের সংবাদ সম্মেলন বগুড়া শাজাহানপুর মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় বিএনপি নেতার ওপর হামলা

এই ধুনটের মাটি বিএনপির ঘাঁটি, কোনো ব্যক্তির ঘাঁটি নয়: — তৌহিদুল আলম মামুন

 

‎এম,এ রাশেদ,স্টাফ রিপোর্টারঃ:

 

‎“ধুনটের মাটি বিএনপির ঘাঁটি, এটি কোনো ব্যক্তির ঘাঁটি নয়,”- বলেন বগুড়া-৫ (ধুনট-শেরপুর) আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী এবং বগুড়া জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ধুনট উপজেলা বিএনপির সভাপতি, বগুড়া জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব একেএম তৌহিদুল আলম মামুন।

 

‎বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বগুড়া ধুনট উপজেলা বিএনপির আয়োজিত র‍্যালি ও আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, “আমি দীর্ঘদিন রাজপথে আছি। অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। কিন্তু আমার দলের নেতাকর্মীদের ভালোবাসা ও বিশ্বাস থেকে কখনো এক পা পিছিয়ে যাইনি। শত জুলুম-নির্যাতনের মাঝেও রাজপথ ছেড়ে পিছু হটিনি।”

তিনি জানান, রাজনীতি করতে গিয়ে শতাধিক মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন, কারাভোগও করেছেন বহুবার। তবু শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ধারণ করে, সততা ও গণমানুষের স্বার্থে রাজনীতি করে যাচ্ছেন।

 

‎তিনি বলেন, “আমার দলের নেতাকর্মীরা যখন কষ্টে ছিলেন, আমি তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। সবসময় তাদের খোঁজখবর রেখেছি এবং সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছি।”

 

‎প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম।          আরও উপস্থিত ছিলেন ধুনট উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি আবুল মুনসুর আহমেদ পাশা, ধুনট পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন চঞ্চল, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জিএস মঞ্জিল হক, যুগ্ম সাধারণ সাইফুল ইসলাম তালুকদার ভেটু।

 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপি , যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, কৃষক দল, মহিলা দল, মৎস্যজীবী দল, তাঁতী দল, সমবায় দলসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের পড়ায় ১৫ হাজার নেতা-কর্মীউপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয়

হামিদুনেচ্ছা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনুপস্থিত শিক্ষিকাকে দিয়ে সাক্ষর করানোর অভিযোগ

এই ধুনটের মাটি বিএনপির ঘাঁটি, কোনো ব্যক্তির ঘাঁটি নয়: — তৌহিদুল আলম মামুন

প্রকাশের সময় : ০২:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

‎এম,এ রাশেদ,স্টাফ রিপোর্টারঃ:

 

‎“ধুনটের মাটি বিএনপির ঘাঁটি, এটি কোনো ব্যক্তির ঘাঁটি নয়,”- বলেন বগুড়া-৫ (ধুনট-শেরপুর) আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী এবং বগুড়া জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ধুনট উপজেলা বিএনপির সভাপতি, বগুড়া জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব একেএম তৌহিদুল আলম মামুন।

 

‎বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বগুড়া ধুনট উপজেলা বিএনপির আয়োজিত র‍্যালি ও আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, “আমি দীর্ঘদিন রাজপথে আছি। অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। কিন্তু আমার দলের নেতাকর্মীদের ভালোবাসা ও বিশ্বাস থেকে কখনো এক পা পিছিয়ে যাইনি। শত জুলুম-নির্যাতনের মাঝেও রাজপথ ছেড়ে পিছু হটিনি।”

তিনি জানান, রাজনীতি করতে গিয়ে শতাধিক মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন, কারাভোগও করেছেন বহুবার। তবু শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ধারণ করে, সততা ও গণমানুষের স্বার্থে রাজনীতি করে যাচ্ছেন।

 

‎তিনি বলেন, “আমার দলের নেতাকর্মীরা যখন কষ্টে ছিলেন, আমি তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। সবসময় তাদের খোঁজখবর রেখেছি এবং সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছি।”

 

‎প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম।          আরও উপস্থিত ছিলেন ধুনট উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি আবুল মুনসুর আহমেদ পাশা, ধুনট পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন চঞ্চল, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জিএস মঞ্জিল হক, যুগ্ম সাধারণ সাইফুল ইসলাম তালুকদার ভেটু।

 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপি , যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, কৃষক দল, মহিলা দল, মৎস্যজীবী দল, তাঁতী দল, সমবায় দলসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের পড়ায় ১৫ হাজার নেতা-কর্মীউপস্থিত ছিলেন।