, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
পাঁচবিবির ধরঞ্জীতে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল সমাবেশ অনুষ্ঠিত বেঞ্চে বসা নিয়ে তর্কে এক শিক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে আহত ৫ বাংলাদেশ প্রেসক্লাব আখাউড়া উপজেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মেহেরপুর-০১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পুন:র্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ৫০ জন কৃষককে কীটনাশক স্প্রে মেশিন ও ২৫ জন কৃষককে ধান ঝাড়ার মেশিন বিতরণ সীমান্তে গুজব ও চোরাচালান রুখতে গণমাধ্যমের সহায়তা চায় বিজিবি মোরেলগঞ্জে জলবায়ু ও সামাজিক সচেতনতা নিয়ে কোডেকের নতুন কমিটি গঠনে আলোচনা সভা র্ণিল আয়োজনে মেহেরপুর সরকারি কলেজে নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব আশাশুনির আনুলিয়ায় এমপি প্রার্থী রবিউল বাশারের নির্বাচনী প্রচারনা,শোডাউন ও পথসভা কালীগঞ্জে জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

এই ধুনটের মাটি বিএনপির ঘাঁটি, কোনো ব্যক্তির ঘাঁটি নয়: — তৌহিদুল আলম মামুন

 

‎এম,এ রাশেদ,স্টাফ রিপোর্টারঃ:

 

‎“ধুনটের মাটি বিএনপির ঘাঁটি, এটি কোনো ব্যক্তির ঘাঁটি নয়,”- বলেন বগুড়া-৫ (ধুনট-শেরপুর) আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী এবং বগুড়া জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ধুনট উপজেলা বিএনপির সভাপতি, বগুড়া জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব একেএম তৌহিদুল আলম মামুন।

 

‎বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বগুড়া ধুনট উপজেলা বিএনপির আয়োজিত র‍্যালি ও আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, “আমি দীর্ঘদিন রাজপথে আছি। অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। কিন্তু আমার দলের নেতাকর্মীদের ভালোবাসা ও বিশ্বাস থেকে কখনো এক পা পিছিয়ে যাইনি। শত জুলুম-নির্যাতনের মাঝেও রাজপথ ছেড়ে পিছু হটিনি।”

তিনি জানান, রাজনীতি করতে গিয়ে শতাধিক মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন, কারাভোগও করেছেন বহুবার। তবু শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ধারণ করে, সততা ও গণমানুষের স্বার্থে রাজনীতি করে যাচ্ছেন।

 

‎তিনি বলেন, “আমার দলের নেতাকর্মীরা যখন কষ্টে ছিলেন, আমি তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। সবসময় তাদের খোঁজখবর রেখেছি এবং সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছি।”

 

‎প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম।          আরও উপস্থিত ছিলেন ধুনট উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি আবুল মুনসুর আহমেদ পাশা, ধুনট পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন চঞ্চল, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জিএস মঞ্জিল হক, যুগ্ম সাধারণ সাইফুল ইসলাম তালুকদার ভেটু।

 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপি , যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, কৃষক দল, মহিলা দল, মৎস্যজীবী দল, তাঁতী দল, সমবায় দলসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের পড়ায় ১৫ হাজার নেতা-কর্মীউপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয়

পাঁচবিবির ধরঞ্জীতে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল সমাবেশ অনুষ্ঠিত

এই ধুনটের মাটি বিএনপির ঘাঁটি, কোনো ব্যক্তির ঘাঁটি নয়: — তৌহিদুল আলম মামুন

প্রকাশের সময় : ০২:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

‎এম,এ রাশেদ,স্টাফ রিপোর্টারঃ:

 

‎“ধুনটের মাটি বিএনপির ঘাঁটি, এটি কোনো ব্যক্তির ঘাঁটি নয়,”- বলেন বগুড়া-৫ (ধুনট-শেরপুর) আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী এবং বগুড়া জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ধুনট উপজেলা বিএনপির সভাপতি, বগুড়া জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব একেএম তৌহিদুল আলম মামুন।

 

‎বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বগুড়া ধুনট উপজেলা বিএনপির আয়োজিত র‍্যালি ও আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, “আমি দীর্ঘদিন রাজপথে আছি। অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। কিন্তু আমার দলের নেতাকর্মীদের ভালোবাসা ও বিশ্বাস থেকে কখনো এক পা পিছিয়ে যাইনি। শত জুলুম-নির্যাতনের মাঝেও রাজপথ ছেড়ে পিছু হটিনি।”

তিনি জানান, রাজনীতি করতে গিয়ে শতাধিক মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন, কারাভোগও করেছেন বহুবার। তবু শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ধারণ করে, সততা ও গণমানুষের স্বার্থে রাজনীতি করে যাচ্ছেন।

 

‎তিনি বলেন, “আমার দলের নেতাকর্মীরা যখন কষ্টে ছিলেন, আমি তাদের পাশে দাঁড়িয়েছি। সবসময় তাদের খোঁজখবর রেখেছি এবং সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছি।”

 

‎প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম।          আরও উপস্থিত ছিলেন ধুনট উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি আবুল মুনসুর আহমেদ পাশা, ধুনট পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন চঞ্চল, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জিএস মঞ্জিল হক, যুগ্ম সাধারণ সাইফুল ইসলাম তালুকদার ভেটু।

 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপি , যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, কৃষক দল, মহিলা দল, মৎস্যজীবী দল, তাঁতী দল, সমবায় দলসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের পড়ায় ১৫ হাজার নেতা-কর্মীউপস্থিত ছিলেন।