, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
হামিদুনেচ্ছা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনুপস্থিত শিক্ষিকাকে দিয়ে সাক্ষর করানোর অভিযোগ গাইবান্ধা সদর উপজেলার কাজল ঢোপ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন কালীগঞ্জে কাউছার আহম্মেদ কাজল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বয়স্কদের আর্থিক সহায়তা ‎পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে লালমনিরহাটে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ধুনটে পুকুরে গোসলে নেমে সাত বছরের শিশুর মর্মান্তিক মৃত্য কালীগঞ্জে ৫০০ গ্রাম গাঁজাসহ আবদুল লতিফ নামক একজন আটক হলি কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর উদ্বোধনে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত বগুড়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ী খুন, ভাগিনা আহত জয়পুরহাটে দুই সন্তানের বিরুদ্ধে মায়ের সংবাদ সম্মেলন বগুড়া শাজাহানপুর মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় বিএনপি নেতার ওপর হামলা

রাণীশংকৈলে পূজা উদযাপন কমিটির সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

  • প্রকাশের সময় : ১২:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ২৭ পড়া হয়েছে

আব্দুল জব্বার (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি :

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপন নিশ্চিত করতে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছে থানা পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় রাণীশংকৈল থানা চত্বরে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আরশেদুল হকের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী পুলিশ সুপার (রাণীশংকৈল সার্কেল) স্নেহাশীষ কুমার দাস।

সভায় উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি, সম্পাদক, পৌর পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দসহ উপজেলার ৫৫টি পূজা মণ্ডপের সভাপতি ও সম্পাদকরা অংশ নেন।

এসময় বক্তারা বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের নয়, এটি একটি সার্বজনীন উৎসব। সবাই মিলে- মিশে এ উৎসব উদযাপন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ সর্বদা প্রস্তুত থাকবে। প্রতিটি পূজা মণ্ডপে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত থাকবে এবং পুলিশের পাশাপাশি আনসার ও গ্রাম পুলিশও দায়িত্ব পালন করবে।

প্রধান অতিথি সহকারী পুলিশ সুপার স্নেহাশীষ কুমার দাস বলেন, দুর্গাপূজা বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় উৎসব। এ উৎসবকে ঘিরে যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে বিষয়ে পুলিশ প্রশাসন কঠোর নজরদারিতে থাকবে। পূজার সময়কালীন প্রত্যেক মণ্ডপে পুলিশি টহল ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে।

সভায় ওসি আরশেদুল হক বলেন,
আপনাদের যেকোনো সমস্যা বা আশঙ্কার বিষয় দ্রুত থানা পুলিশকে জানান। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবসময় আপনাদের পাশে আছে। পূজার সময় সাধারণ মানুষের যাতে কোনো অসুবিধা না হয় এবং ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় থাকে সেজন্য পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকবে। উপজেলার প্রতিটি পূজা মন্ডপ সিসিটিভির আওতায় থাকবে।

এ সময় পূজা উদযাপন পরিষদের নেতারা পূজা মণ্ডপের নিরাপত্তা, বিদ্যুৎ সরবরাহ, আলোকসজ্জা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার বিষয়ে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন।

জনপ্রিয়

হামিদুনেচ্ছা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনুপস্থিত শিক্ষিকাকে দিয়ে সাক্ষর করানোর অভিযোগ

রাণীশংকৈলে পূজা উদযাপন কমিটির সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

প্রকাশের সময় : ১২:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আব্দুল জব্বার (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি :

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপন নিশ্চিত করতে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছে থানা পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় রাণীশংকৈল থানা চত্বরে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আরশেদুল হকের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী পুলিশ সুপার (রাণীশংকৈল সার্কেল) স্নেহাশীষ কুমার দাস।

সভায় উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি, সম্পাদক, পৌর পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দসহ উপজেলার ৫৫টি পূজা মণ্ডপের সভাপতি ও সম্পাদকরা অংশ নেন।

এসময় বক্তারা বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের নয়, এটি একটি সার্বজনীন উৎসব। সবাই মিলে- মিশে এ উৎসব উদযাপন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ সর্বদা প্রস্তুত থাকবে। প্রতিটি পূজা মণ্ডপে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োজিত থাকবে এবং পুলিশের পাশাপাশি আনসার ও গ্রাম পুলিশও দায়িত্ব পালন করবে।

প্রধান অতিথি সহকারী পুলিশ সুপার স্নেহাশীষ কুমার দাস বলেন, দুর্গাপূজা বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় উৎসব। এ উৎসবকে ঘিরে যাতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে বিষয়ে পুলিশ প্রশাসন কঠোর নজরদারিতে থাকবে। পূজার সময়কালীন প্রত্যেক মণ্ডপে পুলিশি টহল ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে।

সভায় ওসি আরশেদুল হক বলেন,
আপনাদের যেকোনো সমস্যা বা আশঙ্কার বিষয় দ্রুত থানা পুলিশকে জানান। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবসময় আপনাদের পাশে আছে। পূজার সময় সাধারণ মানুষের যাতে কোনো অসুবিধা না হয় এবং ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় থাকে সেজন্য পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকবে। উপজেলার প্রতিটি পূজা মন্ডপ সিসিটিভির আওতায় থাকবে।

এ সময় পূজা উদযাপন পরিষদের নেতারা পূজা মণ্ডপের নিরাপত্তা, বিদ্যুৎ সরবরাহ, আলোকসজ্জা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার বিষয়ে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন।