, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
অভিমানে পরোপারে পাড়ি জমালেন মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইসমতআরা! পাঁচবিবির ধরঞ্জীতে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল সমাবেশ অনুষ্ঠিত বেঞ্চে বসা নিয়ে তর্কে এক শিক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে আহত ৫ বাংলাদেশ প্রেসক্লাব আখাউড়া উপজেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মেহেরপুর-০১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পুন:র্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ৫০ জন কৃষককে কীটনাশক স্প্রে মেশিন ও ২৫ জন কৃষককে ধান ঝাড়ার মেশিন বিতরণ সীমান্তে গুজব ও চোরাচালান রুখতে গণমাধ্যমের সহায়তা চায় বিজিবি মোরেলগঞ্জে জলবায়ু ও সামাজিক সচেতনতা নিয়ে কোডেকের নতুন কমিটি গঠনে আলোচনা সভা র্ণিল আয়োজনে মেহেরপুর সরকারি কলেজে নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব আশাশুনির আনুলিয়ায় এমপি প্রার্থী রবিউল বাশারের নির্বাচনী প্রচারনা,শোডাউন ও পথসভা

শ্রীমঙ্গলে জৈনকাছড়া বালুমহালে চাঁদাদাবীর

  • প্রকাশের সময় : ০৪:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ১০৮ পড়া হয়েছে

আবদাল মিয়া, মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি :

মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার জৈনকাছড়া বালুমহালের কাছে চাঁদা দাবীর অভিযোগ উঠেছে। বালুমহাল মোঃ জুবায়ের আহমেদ (৩৮), পিতা- মোঃ সিদ্দিক মিয়া, মাতা- মৃত ফাতেমা আক্তার, সাং- উত্তর ভাড়াউড়া, পোস্ট, শ্রীমঙ্গল, খানা- শ্রীমঙ্গল, জেলা- মৌলভীবাজার, জানান- উত্তর ভাড়াউড়ায় সরকার অনুমোদিত আমার একটি বালুর ঘাট আছে। কামাল মিয়া গত ২০ জুলাই তারিখে আনুমানিক সকাল ১০ টায় আমার নিজ এলাকায় বালুর ঘাটে আসিয়া সরাসরি চাঁদা দাবী করেন। কামাল মিয়া পিতা: খতু মিয়া সাং উত্তর ভাড়াউড়া, আমাকে বলেন যে, উনাদেরকে প্রত্যেক মাসে উত্তোলিত বালুর অংশ থাকিয়া ১টি ভাগ দিতে হইবে। তখন আমি উনার সাথে আর কে কে আছে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করিলে কামাল মিয়া পিতা: খতুমিয়া বলেন, সাঈদ – আসাদ মিয়া, ও শাহিন মিয়া সাং উত্তর ভাড়াউড়া থানা শ্রীমঙ্গল জেলা মৌলভীবাজার সহ আরো ভাই ভাতিজা উনার সাথে যুক্ত আছে বলিয়া জানান। এবং তিনি আরো বলেন উক্ত এলাকায় সৃষ্ট ও শান্তিপূর্ণ ভাবে বালুর ব্যবসা করিতে হইলে ভাগ না দিয়া বালুর ব্যবসা করতে দিবেনা। আমরা চাহিলে যে কোন সমস্যা দেখিয়া উক্ত ব্যবসা বন্ধ করিতে পারিব। তখন আমি উনাকে উক্ত বিষয়ে পরে বিবেচনা করিয়া দেখিবো বলিয়া সেখান থাকিয়া বিদায় দেই এবং উক্ত বিষয়টি পরবর্তীতে এতটা গুরত্ব দেই নাই। কিন্তু বিগত কিছুদিন যাবৎ উক্ত এলাকায় কিছু আলামত লক্ষ্য করা যায়, যা দেখিয়া আমি বুঝিতে পারি যে উক্ত বিষয়গুলো কামাল গং ধারা ধারাই তৈরি করা হইয়াছে। তাহার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হইলো উক্ত এলাকায় রাস্তার দুই পাশে বাঁশ গাঁথিয়া যানবাহন চলাচলে বাধা দিবার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু এক পর্যায়ে উক্ত এলাকার জনগন নিজেরাই যানবাহন চলাচলের অসুবিধা দেখিয়া বাঁশগুলো তুলিয়া ফালাইয়া দেন। পরবর্তীতে পুনরায় দুই পাশে বাঁশ না দিয়া এক পাশে বাঁশ দিয়া দেখাইবার চেষ্টা করা হয় যে ‘তাহারা রাস্তার ভালোর জন্যই বাঁশগুলো গাঁথিয়া দিয়াছে। এবং আমার বিরুদ্ধে শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট একটি অভিযোগ করে যে, আমি অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করিতেছি এবং আমার কারণে উক্ত এলাকার রাস্তা-ঘাটের ক্ষতি হইতেছে বলে অভিযোগ করেন,অভিযোগ পেয়ে, শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা ইসলাম উদ্দিন, সহর জমিনে আসেন কাগজপত্র দেখে বলেন রাস্তার পাশে না রেখে ফাঁকা জায়গায় রাখবেন যেন সাধারণ মানুষের চলতে বাধা না হয়

আরো দেখা যায় রাস্তার মাঝে ভাঙ্গা জায়গায় পিলার না দিয়ে ভালো জায়গায় পিলারদিয়ে রেখেছে সে পিলারের কারণে জান চলাচল ছড়ার পাশ দিয়ে যেতে হয় গাড়ির চাপে ভেঙ্গে যাচ্ছে রাস্তা জানা যায়,

এ বিষয়ে কামাল মিয়া সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি

জনপ্রিয়

অভিমানে পরোপারে পাড়ি জমালেন মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইসমতআরা!

শ্রীমঙ্গলে জৈনকাছড়া বালুমহালে চাঁদাদাবীর

প্রকাশের সময় : ০৪:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আবদাল মিয়া, মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি :

মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার জৈনকাছড়া বালুমহালের কাছে চাঁদা দাবীর অভিযোগ উঠেছে। বালুমহাল মোঃ জুবায়ের আহমেদ (৩৮), পিতা- মোঃ সিদ্দিক মিয়া, মাতা- মৃত ফাতেমা আক্তার, সাং- উত্তর ভাড়াউড়া, পোস্ট, শ্রীমঙ্গল, খানা- শ্রীমঙ্গল, জেলা- মৌলভীবাজার, জানান- উত্তর ভাড়াউড়ায় সরকার অনুমোদিত আমার একটি বালুর ঘাট আছে। কামাল মিয়া গত ২০ জুলাই তারিখে আনুমানিক সকাল ১০ টায় আমার নিজ এলাকায় বালুর ঘাটে আসিয়া সরাসরি চাঁদা দাবী করেন। কামাল মিয়া পিতা: খতু মিয়া সাং উত্তর ভাড়াউড়া, আমাকে বলেন যে, উনাদেরকে প্রত্যেক মাসে উত্তোলিত বালুর অংশ থাকিয়া ১টি ভাগ দিতে হইবে। তখন আমি উনার সাথে আর কে কে আছে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করিলে কামাল মিয়া পিতা: খতুমিয়া বলেন, সাঈদ – আসাদ মিয়া, ও শাহিন মিয়া সাং উত্তর ভাড়াউড়া থানা শ্রীমঙ্গল জেলা মৌলভীবাজার সহ আরো ভাই ভাতিজা উনার সাথে যুক্ত আছে বলিয়া জানান। এবং তিনি আরো বলেন উক্ত এলাকায় সৃষ্ট ও শান্তিপূর্ণ ভাবে বালুর ব্যবসা করিতে হইলে ভাগ না দিয়া বালুর ব্যবসা করতে দিবেনা। আমরা চাহিলে যে কোন সমস্যা দেখিয়া উক্ত ব্যবসা বন্ধ করিতে পারিব। তখন আমি উনাকে উক্ত বিষয়ে পরে বিবেচনা করিয়া দেখিবো বলিয়া সেখান থাকিয়া বিদায় দেই এবং উক্ত বিষয়টি পরবর্তীতে এতটা গুরত্ব দেই নাই। কিন্তু বিগত কিছুদিন যাবৎ উক্ত এলাকায় কিছু আলামত লক্ষ্য করা যায়, যা দেখিয়া আমি বুঝিতে পারি যে উক্ত বিষয়গুলো কামাল গং ধারা ধারাই তৈরি করা হইয়াছে। তাহার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হইলো উক্ত এলাকায় রাস্তার দুই পাশে বাঁশ গাঁথিয়া যানবাহন চলাচলে বাধা দিবার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু এক পর্যায়ে উক্ত এলাকার জনগন নিজেরাই যানবাহন চলাচলের অসুবিধা দেখিয়া বাঁশগুলো তুলিয়া ফালাইয়া দেন। পরবর্তীতে পুনরায় দুই পাশে বাঁশ না দিয়া এক পাশে বাঁশ দিয়া দেখাইবার চেষ্টা করা হয় যে ‘তাহারা রাস্তার ভালোর জন্যই বাঁশগুলো গাঁথিয়া দিয়াছে। এবং আমার বিরুদ্ধে শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট একটি অভিযোগ করে যে, আমি অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করিতেছি এবং আমার কারণে উক্ত এলাকার রাস্তা-ঘাটের ক্ষতি হইতেছে বলে অভিযোগ করেন,অভিযোগ পেয়ে, শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা ইসলাম উদ্দিন, সহর জমিনে আসেন কাগজপত্র দেখে বলেন রাস্তার পাশে না রেখে ফাঁকা জায়গায় রাখবেন যেন সাধারণ মানুষের চলতে বাধা না হয়

আরো দেখা যায় রাস্তার মাঝে ভাঙ্গা জায়গায় পিলার না দিয়ে ভালো জায়গায় পিলারদিয়ে রেখেছে সে পিলারের কারণে জান চলাচল ছড়ার পাশ দিয়ে যেতে হয় গাড়ির চাপে ভেঙ্গে যাচ্ছে রাস্তা জানা যায়,

এ বিষয়ে কামাল মিয়া সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি