মোমিন আলি লস্কর দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা ভারত(আন্তর্জাতিক): আজি শঙ্খে শঙ্খে মঙ্গল গাও, জননী এসেছে দ্বারে’
শরতের নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা এবং বাতাসে আগমনীর সুর - এই দুইয়ের মিলনে বাংলার প্রাণে এখন খুশির দোলা। আজ দেবীপক্ষের পুণ্যলগ্নে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার দক্ষিণ বারাসত অঞ্চলের বালক সংঘ এবছর ৮২তম বর্ষের পদার্পণ করেছেন ।আজ দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে ভার্চুয়াল মধ্য দিয়ে সর্বপ্রথম এই দূর্গা পূজার শুভ উদ্বোধন করেন। তিনি সবাই শারদীয়ার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।সেবাই আমাদের পরম ধর্ম। তাই, আমাদের পুলিশ প্রশাসনের মূল লক্ষ্য নিঃস্বার্থ সেবা-প্রদান।মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শারদীয়ার এই পুণ্যলগ্নে এই উদ্যোগের নামকরণ করলেন ‘সেবাশ্রী’। সকল বিদ্বেষ মুছে যাক আমার ধাত্রীভূমি থেকে। দেবী দুর্গা আমাদের লড়াইয়ের প্রেরণা, সংগ্রামের শক্তি। বিনাশ হোক সকল অশুভ শক্তির, মাতৃ আরাধনার মন্ত্রে পবিত্র হোক শান্তি-সম্প্রীতির পুণ্যভূমি বাংলা - অসুরদলনী মায়ের কাছে এই প্রার্থনা আমার। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভাইচুয়াল উদ্ধোধন পর তিনি বিধায়কদের প্রদীপ জ্বালিয়ে শুভ সূচনা নির্দেশ দিলেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ অনুযায়ী জয়নগরের বিধানসভার বিধায়ক বিশেষ শিক্ষক বিশ্বনাথ দাস প্রদীপ জ্বালিয়ে বালক সংঘ ক্লাবের দুর্গাপূজার শুভ সূচনা করেন। শুভ সূচনার পর তিনি সাংবাদিকের মুখোমুখি হয়ে বলেন প্রসঙ্গত, শহর ও গ্রামের একাধিক পুজো মণ্ডপে শুরু হয়ে গিয়েছে উদ্বোধনের পালা। মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরে মহালয়ার দিন থেকেই সেই সূচনা মনে করিয়ে দিচ্ছে বার বার যে শারদ উৎসব শুধু ধর্মীয় নয়, এটি বাঙালির আবেগ, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য মিলনক্ষেত্র।আমরা অত্যন্ত গর্বিত এই গ্রামে এলাকায় পূজা মন্ডবের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী হাত ধরে শুভ উদ্বোধন হয়েছে। এই পুজোতে পরিবেশ অনেক উচ্চ মর্যাদা দিয়েছে বলে আমি মনে করি। জয়নগর বিধানসভা সর্বমোট ১৬৫ পুজো মণ্ডপ সরকারি সাহায্য পেয়েছে এবছর।এটা সবথেকে বড় ভালো কথা। ২০১১ সালের ক্ষমতা আসার পর এই সর্বজনীন দুর্গাপূজা পশ্চিমবঙ্গের নয় ভারতে বাসির মধ্যে বিরাজমান করেছে। আজ বিশ্বের দরবারে শারদ উৎসব সর্বোচ্চ সম্মান স্থান পেয়েছে
সেবাই আমাদের পরম ধর্ম। সকল বিদ্বেষ মুছে যাক আমার ধাত্রীভূমি থেকে। দেবী দুর্গা আমাদের লড়াইয়ের প্রেরণা, সংগ্রামের শক্তি। বিনাশ হোক সকল অশুভ শক্তির, মাতৃ প্রার্থনা আমার।এই শুভ লগ্নে শুভক্ষণে উপস্থিত ছিলেন জয়নগর বিধানসভার কেন্দ্রের বিধায়ক বিশ্বানাথ দাস, জয়নগর এক নম্বর ব্লকের তৃনমূল কংগ্রেসের সভাপতি তুহিন বিশ্বাস, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার জয়হীন বাহিনীর সহ-সভাপতি রাজু লস্কর, জেলা পরিষদের সদস্যা বন্দনা লস্কর,জয়নগর থানার আইসি পার্থসারথি পাল, জয়নগর এক নম্বর ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যাল, জয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার,এবং সর্বোপরি বালক সংঘের পূজা কমিটির কর্মকর্তারা