, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হোক জাতীয় নির্বাচন। র সঙ্কট দূর করতে তৈরি করা হচ্ছে কৃষক অ্যাপ মনির হায়দার পটিয়া আল-জামিয়ার ৮৬তম বার্ষিক সভা। ভাঙ্গুড়ায় রাস্তা কেটে পুকুর তৈরির অভিযোগে মানববন্ধন কালীগঞ্জে জামায়াতে ইসলামীর যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত শ্রীমঙ্গলে বাউল আবুল সরকারের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল অভিমানে পরোপারে পাড়ি জমালেন মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইসমতআরা! পাঁচবিবির ধরঞ্জীতে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল সমাবেশ অনুষ্ঠিত বেঞ্চে বসা নিয়ে তর্কে এক শিক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে আহত ৫ বাংলাদেশ প্রেসক্লাব আখাউড়া উপজেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হোক জাতীয় নির্বাচন।

  • প্রকাশের সময় : এক ঘন্টা আগে
  • ১ পড়া হয়েছে

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি :

গুণে গুণে নব্বই দিন নিয়ে নির্বাচন কালীন সময়ের জন‍্য, জাতীয় জুলাই সনদের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে। বিষয়টা সবদিক দিয়ে যেমন হয় সুন্দর। তেমনি হয় শতভাগ গ্রহণযোগ্য।

কোর্ট থেকে যেহেতু তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনুমোদিত হয়েছে। তাহলে আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে আমার মনে হয় না কোনো বাধি আছে।
কথা থাকে যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৬ যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়।ত আর যদি কোন দল ক্ষমতায় যায়। তারপর তাদের মেয়াদ পাঁচ বছর। উল্লেখিত পাঁচ বছর যদি সেই আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে তালবাহানা শুরু হয়। আবার যদি অন‍্য এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলুপ্তি করে দেয়। তখন সেই নতুন করে আবার আন্দোলন আবার খুন খারাপি মৃত্যু পরোয়ানা এসব বাধতে পারে।

এখনই এর উপযুক্ত সময়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় জুলাই সনদ বা জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে। সুন্দর এবং সুশৃঙ্খল ভাবে হতে পারে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের একান্ত সিদ্ধান্তে প্রতিটা ব‍্যালটের পিছনে হতে পারে জুলাই সনদের উল্লেখযোগ্য দাবি গুলো। এছাড়া নির্বাচন কমিশন হতে পারে আরো সক্রিয়। এখানে প্রার্থী আচরণ বিধিব্যবস্থা হতে পারে আরো জটিল। নির্বাচন কালীন সময়ে শান্তি শৃংখলা ধরে রাখতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার হতে পারে আরো কঠোর।
এদিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে যদি নির্বাচন দেয়। তাহলে দেশের জনগণের মাঝেও আসবে নতুন আমেজ। এবং দেশ বিদেশে ও জাতীয় নির্বাচন হবে গ্রহণযোগ্য। অন‍্য দিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারও আবার নতুন করে পুরোপুরি বহাল হয়ে গেলো।
পরিশেষে দেশের সকল রাজনৈতিক দলগুলার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি বিষয়টি নতুন করে ভেবে দেখার জন‍্য।

জনপ্রিয়

জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হোক জাতীয় নির্বাচন।

জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হোক জাতীয় নির্বাচন।

প্রকাশের সময় : এক ঘন্টা আগে

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি :

গুণে গুণে নব্বই দিন নিয়ে নির্বাচন কালীন সময়ের জন‍্য, জাতীয় জুলাই সনদের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে। বিষয়টা সবদিক দিয়ে যেমন হয় সুন্দর। তেমনি হয় শতভাগ গ্রহণযোগ্য।

কোর্ট থেকে যেহেতু তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনুমোদিত হয়েছে। তাহলে আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে আমার মনে হয় না কোনো বাধি আছে।
কথা থাকে যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৬ যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়।ত আর যদি কোন দল ক্ষমতায় যায়। তারপর তাদের মেয়াদ পাঁচ বছর। উল্লেখিত পাঁচ বছর যদি সেই আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে তালবাহানা শুরু হয়। আবার যদি অন‍্য এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলুপ্তি করে দেয়। তখন সেই নতুন করে আবার আন্দোলন আবার খুন খারাপি মৃত্যু পরোয়ানা এসব বাধতে পারে।

এখনই এর উপযুক্ত সময়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় জুলাই সনদ বা জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে। সুন্দর এবং সুশৃঙ্খল ভাবে হতে পারে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের একান্ত সিদ্ধান্তে প্রতিটা ব‍্যালটের পিছনে হতে পারে জুলাই সনদের উল্লেখযোগ্য দাবি গুলো। এছাড়া নির্বাচন কমিশন হতে পারে আরো সক্রিয়। এখানে প্রার্থী আচরণ বিধিব্যবস্থা হতে পারে আরো জটিল। নির্বাচন কালীন সময়ে শান্তি শৃংখলা ধরে রাখতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার হতে পারে আরো কঠোর।
এদিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে যদি নির্বাচন দেয়। তাহলে দেশের জনগণের মাঝেও আসবে নতুন আমেজ। এবং দেশ বিদেশে ও জাতীয় নির্বাচন হবে গ্রহণযোগ্য। অন‍্য দিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারও আবার নতুন করে পুরোপুরি বহাল হয়ে গেলো।
পরিশেষে দেশের সকল রাজনৈতিক দলগুলার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি বিষয়টি নতুন করে ভেবে দেখার জন‍্য।