, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
১২ ডিসেম্বর শ্রীপুর মুক্ত দিবস টিএম বুথে অদৃশ্য টাকা: সাহায্যের আড়ালে নিপুণ প্রতারণা ঢাকা-৮ আসনের এমপি পদপ্রার্থী ওসমান হাদীকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে জয়পুরহাটে মশাল মিছিল ডিমলায় মশাল মিছিল: ওসমান হাদীকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে রাজধানীতে ওসমান হাদীর ওপর গুলিবর্ষণের প্রতিবাদে সাভারে বিক্ষোভ সমাবেশ নবাগত ধুনট থানার ওসিকে স্বেচ্ছাসেবক দলের সৌজন্য সাক্ষাৎ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধের প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে সড়ক অবরোধ বগুড়ায় আদালত চত্ত্বর থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে উদ্দীপনা ও তারুণ্যের মিলনমেলা বগুড়া ধুনটে গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জান্নাতুল হক শাপলার মর্যাদা রক্ষার মানবিক প্রতিবাদ

  • প্রকাশের সময় : ০৩:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ১৪০ পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

সিরাজগঞ্জের সামাজিক পরিমণ্ডলে জান্নাতুল হক শাপলা শুধু একজন নারী উদ্যোক্তা নন—তিনি মানবতা,সহমর্মিতা ও সৌহার্দ্যের এক উজ্জ্বল প্রতীক।সমাজের নানা পর্যায়ের মানুষের পাশে দাঁড়ানো,পারিবারিক ও সামাজিক অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি, হাসিমুখে সবার সাথে কথা বলা এসবই তাকে মানুষের কাছাকাছি নিয়ে গেছে। ঠিক এই কারণেই তিনি তাদের কাছে “মানবতার ফেরীওয়ালা” নামে পরিচিত।তার স্বামী আশরাফ উদ্দিন বকুল একজন পরিচিত বিএনপি নেতা এ নিয়ে কারও মধ্যে নতুন কোন প্রশ্ন নেই। রাজনৈতিকভাবে বিএনপির আদর্শে বিশ্বাস রাখা তাদের পরিবারের স্বাভাবিক ও ন্যায়সংগত অধিকার অথচ সাম্প্রতিক সময়ে শাপলা হকের ব্যক্তি জীবন ও সামাজিক কর্মকাণ্ডকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করার জন্য এক দুর্বৃত্তচক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে।ফেক আইডির অপপ্রচার এক বিশুদ্ধ মানুষকে কলঙ্কিত করার বৈশাখী হাওয়া।শাপলা হক সমাজে চলাফেরা করেন স্বাভাবিক নিয়মে।কেউ ছবি তুলতে চাইলে কখনো আপত্তি করেন না কারণ মানুষকে মূল্য দেওয়া, সম্পর্ককে সম্মান করা তার অভ্যাস।সামাজিক শিষ্টাচার থেকে শুরু করে পারিবারিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ।সব জায়গায় তিনি দলমত নির্বিশেষে সবার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখেন।এই স্বাভাবিক সামাজিকতা থেকেই বিভিন্ন নেতাকর্মী কিংবা স্থানীয় ব্যক্তিদের সাথে তার বহু সময়ের তোলা ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রয়েছে। ঠিক এই ছবিগুলোর অপব্যবহার করে কিছু অসৎ ব্যক্তি অথবা বেনামী ফেক আইডি এখন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে অপপ্রচার ছড়াচ্ছে। ছবিগুলোকে বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে এমন জায়গায় দাঁড় করানো হচ্ছে, যেখানে তিনি কখনোই ছিলেন না, কখনোই যেতে পারেন না।সুস্পষ্ট সত্য যে তিনি কোন দিন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেননি।এখানে একটিই সত্য কথা জান্নাতুল হক শাপলা কখনোই আওয়ামীলীগ বা অন্য কোন দলের রাজনৈতিক প্রোগ্রামে অংশ নেননি। তার রাজনৈতিক অবস্থান পরিষ্কার,স্বচ্ছ এবং স্থির।তিনি বিএনপির আদর্শে বিশ্বাসী। এই মতাদর্শগত সংযোগ তার স্বামীসহ পুরো পরিবারের রাজনৈতিক পরিচয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।তাহলে কেন এই অপপ্রচার?উইং-নির্মিত উদ্দেশ্য একজন নারীকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করার চেষ্টা।বাংলাদেশের রাজনীতিতে বারবার দেখা যায় নারীদের চরিত্র হনন, ছবি ব্যবহার করে মিথ্যাচার ছড়ানো, সম্মানহানি এসব কৌশল কখনোই নতুন নয়। শাপলা হকের ক্ষেত্রেও ঠিক সেই একই নোংরা রাজনীতির পুনরাবৃত্তি ঘটছে। তাকে রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা করতে, তার সমাজিক অবস্থান ক্ষুণ্ণ করতে এবং তার পরিবারের রাজনৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করতে এই অপপ্রচার ছড়ানো হচ্ছে।একজন নারীকে আঘাত করার এই প্রবণতা শুধু অসুস্থ নয় বরং সমাজের জন্য ভয়ঙ্কর দৃষ্টান্ত।মানবতার পথে চলা মানুষের প্রতি সমাজের সমর্থন থাকা জরুরি।যে মানুষ সমাজের জন্য কাজ করেন,মানুষের দুঃখে পাশে দাঁড়ান, সামাজিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে সম্পর্ক রক্ষা করেন তার উপর এমন অপপ্রচার একদিকে যেমন অন্যায়, অন্যদিকে সমাজের প্রতি অবমাননা। অপপ্রচার ছড়ানো কোন রাজনৈতিক শক্তির বিশুদ্ধতা নয় বরং দুর্বলতা।শাপলা হক এক বার্তায় বলেন,আমি এই অপপ্রচার,মিথ্যাচার এবং উদ্দেশ্যমূলক, বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।জান্নাতুল হক শাপলার প্রতি সকল শ্রদ্ধাশীল মানুষের সমর্থন থাকবে কারণ সত্য কখনো চাপা পরে না, মিথ্যা কখনো দীর্ঘস্থায়ী হয় না।

জনপ্রিয়

১২ ডিসেম্বর শ্রীপুর মুক্ত দিবস

অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জান্নাতুল হক শাপলার মর্যাদা রক্ষার মানবিক প্রতিবাদ

প্রকাশের সময় : ০৩:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

সিরাজগঞ্জের সামাজিক পরিমণ্ডলে জান্নাতুল হক শাপলা শুধু একজন নারী উদ্যোক্তা নন—তিনি মানবতা,সহমর্মিতা ও সৌহার্দ্যের এক উজ্জ্বল প্রতীক।সমাজের নানা পর্যায়ের মানুষের পাশে দাঁড়ানো,পারিবারিক ও সামাজিক অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি, হাসিমুখে সবার সাথে কথা বলা এসবই তাকে মানুষের কাছাকাছি নিয়ে গেছে। ঠিক এই কারণেই তিনি তাদের কাছে “মানবতার ফেরীওয়ালা” নামে পরিচিত।তার স্বামী আশরাফ উদ্দিন বকুল একজন পরিচিত বিএনপি নেতা এ নিয়ে কারও মধ্যে নতুন কোন প্রশ্ন নেই। রাজনৈতিকভাবে বিএনপির আদর্শে বিশ্বাস রাখা তাদের পরিবারের স্বাভাবিক ও ন্যায়সংগত অধিকার অথচ সাম্প্রতিক সময়ে শাপলা হকের ব্যক্তি জীবন ও সামাজিক কর্মকাণ্ডকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করার জন্য এক দুর্বৃত্তচক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে।ফেক আইডির অপপ্রচার এক বিশুদ্ধ মানুষকে কলঙ্কিত করার বৈশাখী হাওয়া।শাপলা হক সমাজে চলাফেরা করেন স্বাভাবিক নিয়মে।কেউ ছবি তুলতে চাইলে কখনো আপত্তি করেন না কারণ মানুষকে মূল্য দেওয়া, সম্পর্ককে সম্মান করা তার অভ্যাস।সামাজিক শিষ্টাচার থেকে শুরু করে পারিবারিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ।সব জায়গায় তিনি দলমত নির্বিশেষে সবার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখেন।এই স্বাভাবিক সামাজিকতা থেকেই বিভিন্ন নেতাকর্মী কিংবা স্থানীয় ব্যক্তিদের সাথে তার বহু সময়ের তোলা ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রয়েছে। ঠিক এই ছবিগুলোর অপব্যবহার করে কিছু অসৎ ব্যক্তি অথবা বেনামী ফেক আইডি এখন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে অপপ্রচার ছড়াচ্ছে। ছবিগুলোকে বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে এমন জায়গায় দাঁড় করানো হচ্ছে, যেখানে তিনি কখনোই ছিলেন না, কখনোই যেতে পারেন না।সুস্পষ্ট সত্য যে তিনি কোন দিন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেননি।এখানে একটিই সত্য কথা জান্নাতুল হক শাপলা কখনোই আওয়ামীলীগ বা অন্য কোন দলের রাজনৈতিক প্রোগ্রামে অংশ নেননি। তার রাজনৈতিক অবস্থান পরিষ্কার,স্বচ্ছ এবং স্থির।তিনি বিএনপির আদর্শে বিশ্বাসী। এই মতাদর্শগত সংযোগ তার স্বামীসহ পুরো পরিবারের রাজনৈতিক পরিচয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।তাহলে কেন এই অপপ্রচার?উইং-নির্মিত উদ্দেশ্য একজন নারীকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করার চেষ্টা।বাংলাদেশের রাজনীতিতে বারবার দেখা যায় নারীদের চরিত্র হনন, ছবি ব্যবহার করে মিথ্যাচার ছড়ানো, সম্মানহানি এসব কৌশল কখনোই নতুন নয়। শাপলা হকের ক্ষেত্রেও ঠিক সেই একই নোংরা রাজনীতির পুনরাবৃত্তি ঘটছে। তাকে রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা করতে, তার সমাজিক অবস্থান ক্ষুণ্ণ করতে এবং তার পরিবারের রাজনৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করতে এই অপপ্রচার ছড়ানো হচ্ছে।একজন নারীকে আঘাত করার এই প্রবণতা শুধু অসুস্থ নয় বরং সমাজের জন্য ভয়ঙ্কর দৃষ্টান্ত।মানবতার পথে চলা মানুষের প্রতি সমাজের সমর্থন থাকা জরুরি।যে মানুষ সমাজের জন্য কাজ করেন,মানুষের দুঃখে পাশে দাঁড়ান, সামাজিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে সম্পর্ক রক্ষা করেন তার উপর এমন অপপ্রচার একদিকে যেমন অন্যায়, অন্যদিকে সমাজের প্রতি অবমাননা। অপপ্রচার ছড়ানো কোন রাজনৈতিক শক্তির বিশুদ্ধতা নয় বরং দুর্বলতা।শাপলা হক এক বার্তায় বলেন,আমি এই অপপ্রচার,মিথ্যাচার এবং উদ্দেশ্যমূলক, বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।জান্নাতুল হক শাপলার প্রতি সকল শ্রদ্ধাশীল মানুষের সমর্থন থাকবে কারণ সত্য কখনো চাপা পরে না, মিথ্যা কখনো দীর্ঘস্থায়ী হয় না।