, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বেনাপোলে দাম্পত্য কলহের জেরে স্ত্রীকে হত্যা করে স্বামীর আত্মহত্যা

আজ শনিবার সকালে যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানাধীন রঘুনাথপুর গ্রামে এক হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। পারিবারিক কলহের জেরে মোঃ মনিরুজ্জামান (৫২) নামের এক ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।

 

নিহত মনিরুজ্জামান রঘুনাথপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তার স্ত্রীর নাম মোছাঃ রেহেনা খাতুন (৪৫)। তারা রঘুনাথপুর গ্রামেই বসবাস করতেন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দীর্ঘদিন ধরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল। ঘটনার দিন সেই কলহ চরমে পৌঁছালে মনিরুজ্জামান প্রথমে স্ত্রীকে গলাচিপে হত্যা করেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এরপর নিজে গাছের সাথে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।

ঘটনার পরপরই বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে উভয়ের মরদেহ উদ্ধার করে। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদঘাটনের লক্ষ্যে মরদেহ দুটি যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।

এই মৃত্যু নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, এতে আরও গভীর কোনো কারণ থাকতে পারে। পুলিশ জানিয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বেনাপোলে দাম্পত্য কলহের জেরে স্ত্রীকে হত্যা করে স্বামীর আত্মহত্যা

প্রকাশের সময় : ০১:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫

আজ শনিবার সকালে যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানাধীন রঘুনাথপুর গ্রামে এক হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। পারিবারিক কলহের জেরে মোঃ মনিরুজ্জামান (৫২) নামের এক ব্যক্তি নিজের স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।

 

নিহত মনিরুজ্জামান রঘুনাথপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তার স্ত্রীর নাম মোছাঃ রেহেনা খাতুন (৪৫)। তারা রঘুনাথপুর গ্রামেই বসবাস করতেন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দীর্ঘদিন ধরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল। ঘটনার দিন সেই কলহ চরমে পৌঁছালে মনিরুজ্জামান প্রথমে স্ত্রীকে গলাচিপে হত্যা করেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এরপর নিজে গাছের সাথে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।

ঘটনার পরপরই বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে উভয়ের মরদেহ উদ্ধার করে। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদঘাটনের লক্ষ্যে মরদেহ দুটি যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।

এই মৃত্যু নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, এতে আরও গভীর কোনো কারণ থাকতে পারে। পুলিশ জানিয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।