, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কালিয়াকৈরে সেভয় কোম্পানির আইসক্রিম খেয়ে শিশু অসুস্থ কালিয়াকৈরে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু: এলাকায় উত্তেজনা কলাপাড়া পৌর ওলামা দলের কর্মী সভা নেশার টাকা না শশুর বাড়িতে আগুন ‎লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে ভুয়া ডাক্তারকে তিন মাসের কারাদণ্ড বগুড়া শহরের কুখ্যাত হাড্ডিপট্টির ‘আলিফ আইরোন’ থেকে চোরাই মাল উদ্ধার — গ্রেপ্তার ২ ‎ বগুড়া শেরপুরে হিজাব নিষিদ্ধের প্রতিবাদে ছাত্রীসংস্থার মানববন্ধন ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে এক উদীয়মান নেতৃত্ব দিতে চান — প্রভাষক আতাউর রহমান ধুনটে ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে সিম বিক্রেতা নিহত আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত ডিমলায়

যুবদলের নির্যাতিত ও ত্যাগী নেতা  জাকির হোসেন

  • প্রকাশের সময় : ০৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
  • ৮৮ পড়া হয়েছে

শান্ত খান,ঢাকা জেলা প্রতিনিধিঃ

বিগত আওয়ামী শাসনামলে সরাসরি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার কারণে বেশ কয়েকটি মামলার আসামি করা হয় বনগাঁও ইউনিয়নের যুবদল যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন। আওয়ামীলীগের আমলে অধিকাংশ সময় বাড়িতে থাকতে পারেনি সে। গায়েবী মামলায় পুলিশের গ্রেপ্তার এড়াতে দিনের পর দিন অন্যত্র থাকতে হয়েছে তাকে। সর্বশেষ গত বছরে ২৪ জুলাই সাভার মডেল থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। বনগাঁও ইউনিয়নের যুবদল যুগ্ম আহবায়ক নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় জনপ্রিয় নেতা জাকির হোসেন। বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ বুকে ধারণ করে সাভারবাসীকে সাংগঠনিকভাবে ঐক্যবদ্ধ করে রাজনীতির মাঠ সব সময় চাঙ্গা করে রাখার অন্যতম বীরপুরুষ হিসেবে পরিচিত বনগাঁও ইউনিয়নের যুবদল যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন।দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিগত ১৬ বছর দলের নেতাকর্মীরা হামলা-মামলার শিকার হয়েছেন। এসবের মধ্যে পাশে থেকে জাকির হোসেন দিয়েছেন সাহস। কারাবন্দী নেতাকর্মী ও তাদের পরিবারের দায়িত্বসহ দলের নেতাকর্মীদের কারামুক্তির ব্যবস্থাও করেছেন তিনি।যে নেতা শত নির্যাতিত হওয়ার পরও নিচের দিকে ফিরে তাকিয়ে দেখেনি। অদম্য ইচ্ছা শক্তি তাকে এগিয়ে যাওয়ার পথ কে সহজ করে দিয়েছে। সর্বক্ষণ দলকে প্রাধান্য দিয়ে নিজের সকল স্বার্থকে বিসর্জন দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বিএনপি’র রাজনীতি করে যাচ্ছেন। জনকল্যাণে নিজেকে সর্বদাই নিয়োজিত রেখেছেন। জনপ্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করার কারণে বহুমাত্রিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এই নেতা। বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক মামলা মোকদ্দমায় ক্ষতিগ্রস্ত হলেও দলের প্রতি তার ভালোবাসার কোনরকম কমতি ছিল না। নিজের জীবন বাজি রেখে তৃণমূল পর্যায় থেকে জেলা পর্যন্ত তার রাজনীতি বিস্তৃত লাভ করে। জাকির হোসেন যুবদলের এমন একজন জনপ্রিয় নেতা যার ভালবাসার ছোঁয়ায় সাভারবাসী তাঁকে নিয়ে গর্ববোধ করে। গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে যখন নৈরাজ্যের সৃষ্টি হয় সেই মুহূর্তে জাকির হোসেন যুবদলের শক্ত হাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলে রাজনৈতিক ও সামাজিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে শক্ত ভূমিকা পালন করেন। সাভারের আনাচে-কানাচে সর্বক্ষেত্রে তার গুণগর্ব আলোচনা মানুষের মধ্যে লক্ষণীয় বিষয়। জাকির হোসেন এর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ সমাজের তৃণমূলে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। জিয়াউর রহমানের আদর্শে গড়া বিএনপির এমন একজন সৎ, নিষ্ঠাবান, ত্যাগী, নীতিবান সাহসী নেতা পেয়ে সাভারের গর্ববোধ করেন। দলমত নির্বিশেষে তার জনপ্রিয়তা ইতিমধ্যেই শীর্ষ স্থানে।সাভারের যুবদলের নির্যাতিত ত্যাগী নেতা জাকির হোসেন বলেন -আমি সকল অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব। বিএনপি আজ দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। বিগত ১৬ বছর তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। স্বৈরাচারের নির্যাতন সহ্য করেছি। আমরা কারাবরণ করেছি। তাও পিছপা হইনি। এক মাসের আন্দোলনে স্বৈরাচারের পতন হয়নি। যখন সর্বস্তরের মানুষ রাজপথে নেমেছে তখন স্বৈরাচার পালিয়েছে।তিনি বলেন, ‘আগামীর রাষ্ট্রনায়ক ও সবার প্রিয় নেতা তারেক রহমানের নেতৃত্বে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করব এবং একটি সুন্দর সমাজ গঠনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করব, ইনশাআল্লাহ। ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই, ঐক্য থাকলে দ্রুত নির্বাচন হওয়ার সম্ভব।

জনপ্রিয়

কালিয়াকৈরে সেভয় কোম্পানির আইসক্রিম খেয়ে শিশু অসুস্থ

যুবদলের নির্যাতিত ও ত্যাগী নেতা  জাকির হোসেন

প্রকাশের সময় : ০৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

শান্ত খান,ঢাকা জেলা প্রতিনিধিঃ

বিগত আওয়ামী শাসনামলে সরাসরি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার কারণে বেশ কয়েকটি মামলার আসামি করা হয় বনগাঁও ইউনিয়নের যুবদল যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন। আওয়ামীলীগের আমলে অধিকাংশ সময় বাড়িতে থাকতে পারেনি সে। গায়েবী মামলায় পুলিশের গ্রেপ্তার এড়াতে দিনের পর দিন অন্যত্র থাকতে হয়েছে তাকে। সর্বশেষ গত বছরে ২৪ জুলাই সাভার মডেল থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। বনগাঁও ইউনিয়নের যুবদল যুগ্ম আহবায়ক নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় জনপ্রিয় নেতা জাকির হোসেন। বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ বুকে ধারণ করে সাভারবাসীকে সাংগঠনিকভাবে ঐক্যবদ্ধ করে রাজনীতির মাঠ সব সময় চাঙ্গা করে রাখার অন্যতম বীরপুরুষ হিসেবে পরিচিত বনগাঁও ইউনিয়নের যুবদল যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন।দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিগত ১৬ বছর দলের নেতাকর্মীরা হামলা-মামলার শিকার হয়েছেন। এসবের মধ্যে পাশে থেকে জাকির হোসেন দিয়েছেন সাহস। কারাবন্দী নেতাকর্মী ও তাদের পরিবারের দায়িত্বসহ দলের নেতাকর্মীদের কারামুক্তির ব্যবস্থাও করেছেন তিনি।যে নেতা শত নির্যাতিত হওয়ার পরও নিচের দিকে ফিরে তাকিয়ে দেখেনি। অদম্য ইচ্ছা শক্তি তাকে এগিয়ে যাওয়ার পথ কে সহজ করে দিয়েছে। সর্বক্ষণ দলকে প্রাধান্য দিয়ে নিজের সকল স্বার্থকে বিসর্জন দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বিএনপি’র রাজনীতি করে যাচ্ছেন। জনকল্যাণে নিজেকে সর্বদাই নিয়োজিত রেখেছেন। জনপ্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করার কারণে বহুমাত্রিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এই নেতা। বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক মামলা মোকদ্দমায় ক্ষতিগ্রস্ত হলেও দলের প্রতি তার ভালোবাসার কোনরকম কমতি ছিল না। নিজের জীবন বাজি রেখে তৃণমূল পর্যায় থেকে জেলা পর্যন্ত তার রাজনীতি বিস্তৃত লাভ করে। জাকির হোসেন যুবদলের এমন একজন জনপ্রিয় নেতা যার ভালবাসার ছোঁয়ায় সাভারবাসী তাঁকে নিয়ে গর্ববোধ করে। গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে যখন নৈরাজ্যের সৃষ্টি হয় সেই মুহূর্তে জাকির হোসেন যুবদলের শক্ত হাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলে রাজনৈতিক ও সামাজিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে শক্ত ভূমিকা পালন করেন। সাভারের আনাচে-কানাচে সর্বক্ষেত্রে তার গুণগর্ব আলোচনা মানুষের মধ্যে লক্ষণীয় বিষয়। জাকির হোসেন এর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ সমাজের তৃণমূলে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। জিয়াউর রহমানের আদর্শে গড়া বিএনপির এমন একজন সৎ, নিষ্ঠাবান, ত্যাগী, নীতিবান সাহসী নেতা পেয়ে সাভারের গর্ববোধ করেন। দলমত নির্বিশেষে তার জনপ্রিয়তা ইতিমধ্যেই শীর্ষ স্থানে।সাভারের যুবদলের নির্যাতিত ত্যাগী নেতা জাকির হোসেন বলেন -আমি সকল অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব। বিএনপি আজ দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। বিগত ১৬ বছর তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। স্বৈরাচারের নির্যাতন সহ্য করেছি। আমরা কারাবরণ করেছি। তাও পিছপা হইনি। এক মাসের আন্দোলনে স্বৈরাচারের পতন হয়নি। যখন সর্বস্তরের মানুষ রাজপথে নেমেছে তখন স্বৈরাচার পালিয়েছে।তিনি বলেন, ‘আগামীর রাষ্ট্রনায়ক ও সবার প্রিয় নেতা তারেক রহমানের নেতৃত্বে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করব এবং একটি সুন্দর সমাজ গঠনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করব, ইনশাআল্লাহ। ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই, ঐক্য থাকলে দ্রুত নির্বাচন হওয়ার সম্ভব।