, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বগুড়া সারিয়াকান্দিতে অতিবৃষ্টিতে বাঙালি নদীর তীরে ভাঙন — ভেঙে যাচ্ছে বসতবাড়ি

 

বগুড়া সারিয়াকান্দিতে  অতিবৃষ্টি  ও  পৌরসভার ড্রেনের পানির চাপে বাঙালি নদীর তীরে বসবাররত হিন্দুকান্দি গ্রামের বেশ কয়েকটি  বাড়িঘর  নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।

 

ইতােমধ্যে ফিরোজ মিয়া নামে এক ব্যক্তির ঘরবাড়ি প্রচন্ড পানির তােড়ে ভেঙে গেছে। এছাড়াও বেশ কয়েকটি পরিবার ভাঙন আতঙ্কে দিনাতিপাত করছে।

 

স্থানীয়রা জানান, নদীর তীরে প্রয়োজনীয় সিসি  ব্লক বা জিও টেক্স বস্তা না থাকায়  অতিবৃষ্টির কারণে প্রতিবছর ওইস্থানে ভাঙন দেখা দিচ্ছে।

 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফিরোজ মিয়ার টিনশেড বাড়িটি বাঙালি নদীর কিনারে অবস্থিত। বাড়ির একপাশ দিয়ে ড্রেন দিয়ে পৌরসভার পানি নিষ্কাশন হয়। ড্রেনের পানি নিষ্কাশনের  ব্যবস্থা ভালো না হওয়ায় সেখানে বারবার ধসে যাচ্ছে।

 

এ ব্যাপারে সারিয়াকান্দি পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী শহিদুল  ইসলাম জানান, নদী তীর সংরক্ষণের  কাজ মূলত পানি উন্নয়ন বাের্ড করে।  ঘটনাস্থলে গিয়ে ড্রেনেজ ব্যবস্থার  বিষয়টি পৌর প্রশাসকের সাথে আলোচনা করবো।

 

সারিয়াকান্দি পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুল মালেক বলেন,‘বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত হয়েছি । ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জরুরি ভিত্তিতে ভাঙ্গনকৃত স্থানে কাজ করা হবে।

জনপ্রিয়

বগুড়া সারিয়াকান্দিতে অতিবৃষ্টিতে বাঙালি নদীর তীরে ভাঙন — ভেঙে যাচ্ছে বসতবাড়ি

প্রকাশের সময় : ০১:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ আগস্ট ২০২৫

 

বগুড়া সারিয়াকান্দিতে  অতিবৃষ্টি  ও  পৌরসভার ড্রেনের পানির চাপে বাঙালি নদীর তীরে বসবাররত হিন্দুকান্দি গ্রামের বেশ কয়েকটি  বাড়িঘর  নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।

 

ইতােমধ্যে ফিরোজ মিয়া নামে এক ব্যক্তির ঘরবাড়ি প্রচন্ড পানির তােড়ে ভেঙে গেছে। এছাড়াও বেশ কয়েকটি পরিবার ভাঙন আতঙ্কে দিনাতিপাত করছে।

 

স্থানীয়রা জানান, নদীর তীরে প্রয়োজনীয় সিসি  ব্লক বা জিও টেক্স বস্তা না থাকায়  অতিবৃষ্টির কারণে প্রতিবছর ওইস্থানে ভাঙন দেখা দিচ্ছে।

 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফিরোজ মিয়ার টিনশেড বাড়িটি বাঙালি নদীর কিনারে অবস্থিত। বাড়ির একপাশ দিয়ে ড্রেন দিয়ে পৌরসভার পানি নিষ্কাশন হয়। ড্রেনের পানি নিষ্কাশনের  ব্যবস্থা ভালো না হওয়ায় সেখানে বারবার ধসে যাচ্ছে।

 

এ ব্যাপারে সারিয়াকান্দি পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী শহিদুল  ইসলাম জানান, নদী তীর সংরক্ষণের  কাজ মূলত পানি উন্নয়ন বাের্ড করে।  ঘটনাস্থলে গিয়ে ড্রেনেজ ব্যবস্থার  বিষয়টি পৌর প্রশাসকের সাথে আলোচনা করবো।

 

সারিয়াকান্দি পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুল মালেক বলেন,‘বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত হয়েছি । ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জরুরি ভিত্তিতে ভাঙ্গনকৃত স্থানে কাজ করা হবে।