, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
পাঁচবিবির ধরঞ্জীতে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল সমাবেশ অনুষ্ঠিত বেঞ্চে বসা নিয়ে তর্কে এক শিক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে আহত ৫ বাংলাদেশ প্রেসক্লাব আখাউড়া উপজেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মেহেরপুর-০১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পুন:র্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ৫০ জন কৃষককে কীটনাশক স্প্রে মেশিন ও ২৫ জন কৃষককে ধান ঝাড়ার মেশিন বিতরণ সীমান্তে গুজব ও চোরাচালান রুখতে গণমাধ্যমের সহায়তা চায় বিজিবি মোরেলগঞ্জে জলবায়ু ও সামাজিক সচেতনতা নিয়ে কোডেকের নতুন কমিটি গঠনে আলোচনা সভা র্ণিল আয়োজনে মেহেরপুর সরকারি কলেজে নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব আশাশুনির আনুলিয়ায় এমপি প্রার্থী রবিউল বাশারের নির্বাচনী প্রচারনা,শোডাউন ও পথসভা কালীগঞ্জে জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবিরের ৭ নেতা-কর্মী হত্যা মামলায়

  • প্রকাশের সময় : ১২:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
  • ২৫৩ পড়া হয়েছে

রমজান আলী, কোম্পানীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় গুলি করে জামায়াত-শিবিরের সাত নেতা-কর্মী হত্যার মামলায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় এক নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম নজরুল ইসলাম ওরফে মানিক (৫৩)। তিনি বসুরহাট পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল কাদের মির্জার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত। মঙ্গলবার রাতে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের খাল বেপারিবাড়ি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজীম বলেন, নজরুল ইসলাম মামলার পলাতক আসামি ছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বুধবার দুপুরে তাকে নোয়াখালীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর বসুরহাট পৌরসভার উপজেলা মসজিদ এলাকায় গুলিতে জামায়াত-শিবিরের সাত নেতা-কর্মী নিহত হন। এ হত্যাকান্ডে গত বছরের সেপ্টেম্বরে নিহত জামায়াতকর্মী সাইফুল ইসলামের বড় ভাই মো. আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।

ওই মামলায় বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল কাদের মির্জা, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান ওরফে বাদল, সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামানসহ মোট ১১২ জনকে আসামি করা হয়। আসামিদের তালিকায় কোম্পানীগঞ্জ থানার সাবেক পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুল ইসলাম, সাবেক উপ-পরিদর্শক সুধীর রঞ্জন বড়ুয়া, আবুল কালাম আজাদ, শিশির কুমার বিশ্বাস ও উই ক্যা সিং মারমার নামও রয়েছে।

জনপ্রিয়

পাঁচবিবির ধরঞ্জীতে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল সমাবেশ অনুষ্ঠিত

কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবিরের ৭ নেতা-কর্মী হত্যা মামলায়

প্রকাশের সময় : ১২:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫

রমজান আলী, কোম্পানীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় গুলি করে জামায়াত-শিবিরের সাত নেতা-কর্মী হত্যার মামলায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় এক নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম নজরুল ইসলাম ওরফে মানিক (৫৩)। তিনি বসুরহাট পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল কাদের মির্জার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত। মঙ্গলবার রাতে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের খাল বেপারিবাড়ি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজীম বলেন, নজরুল ইসলাম মামলার পলাতক আসামি ছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বুধবার দুপুরে তাকে নোয়াখালীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর বসুরহাট পৌরসভার উপজেলা মসজিদ এলাকায় গুলিতে জামায়াত-শিবিরের সাত নেতা-কর্মী নিহত হন। এ হত্যাকান্ডে গত বছরের সেপ্টেম্বরে নিহত জামায়াতকর্মী সাইফুল ইসলামের বড় ভাই মো. আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।

ওই মামলায় বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল কাদের মির্জা, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান ওরফে বাদল, সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামানসহ মোট ১১২ জনকে আসামি করা হয়। আসামিদের তালিকায় কোম্পানীগঞ্জ থানার সাবেক পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুল ইসলাম, সাবেক উপ-পরিদর্শক সুধীর রঞ্জন বড়ুয়া, আবুল কালাম আজাদ, শিশির কুমার বিশ্বাস ও উই ক্যা সিং মারমার নামও রয়েছে।