মোঃ বিল্লাল হোসেন, শেরপুর থেকেঃ 
শেরপুর ঝিনইগাতীর সীমান্তের ত্রাস নলকুড়া ইউনিয়নের গোমড়া গ্রামের মাদক সম্রাট রাসেল রাসেল বাহিনির হুমকিতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে সাদেক আলীর পরিবার এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছে
ঝিনাইগাতী(শেরপুর) সংবাদদাতা শেরপুর ঝিনাইগাতীর সীমান্তের ত্রাস নলকুড়া ইউনিয়নের গোমড়া গ্রামের মাদক সম্রাট রাসেল বাহিনির হুমকিতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে সাদেক আলী নামে এক অসহায় পরিবার। মঙ্গলবার ১৯ আগষ্ট সকাল ১০ টায় উপজেলার সন্ধ্যাকুড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে গত মে মাসে গোমড়া এলাকার রাসেল বাহিনির একটি বড় ধরনের একটি মাদকের চালান আটক করে থানা পুলিশ এঘটনার বিষয়টি থানা পুলিশকে জানানোর সন্দেহ রাসেল বাহিনির সদস্যরা সন্ধ্যাকুড়া গ্রামের সাদেক আলীর ছেলে হাবিবুর রহমান (২০) নামে এক যুবককে পিটিয়ে বামপাটি ভেঙে দেয়।
আহত হাবিবুর রহমান প্রথমে শেরপুর জেলা হাতপালে ও পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তৃ গত ৪ মাসেও সাদেক আলীর ছেলে হাবিবুর রহমানের পঙ্গু পা ভলো হয়নি ।
এব্যপারে হাবিবুর রহমানের বোন জামাই করিম মিয়া বাদী হয়ে রাসেল বাহিনির ৮/১০ জনকে আসমি করে। ঝিনাইগাতী থানায় একটি মামল্ দায়ের করে। কিন্তু গত ৪মাসেও রাসেল বাহিনির কোন সদস্যকে গ্রেপ্তার করতে পারেণি পারেনি থানা পুলিশ। থানা পুলিশের কথা হচ্ছে রাসেল বাহিনির সদস্যদের নামে মামলা থাকায় তারা আত্মগোপনে থাকায় তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হচ্ছে না।
অপরদিকে ঘটনাটি সাংবাদিকের দৃষ্টিগোচর হলে গত শুক্রবার ১৫ আগষ্ট রাত রাতে রাসেল বাহিনির সদস্যরা সাংবাদিক খোরশেদ আলমক পিটিয়েগুরতরভাবে আগত করে। সাংবাদিক খোরশেদ আলমের শারীরিক অবস্তা গুরুতর তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। অপরদিকে রাসেল বাহিনির ৩ সদস্যকে মাদক মামলায় অভিযুক্ত করে তাদের আদালতে পাঠায় থানা পুলিশ।
কিন্তু তারা আদালত থেকে ছাড়া পেয়ে মঙ্গলবার সকালে রাসেল বাহিনির সদস্যরা চা-পাতি ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে সাদেক আলীর পরিবারের উপর হামলা চালায়। এখটনার পর থেকে সাদেক আলীর পরিবার এখন রাসেল বাহিনির হুমকিতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
এব্যাপারে কথা হলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল আমিন বলেন রাসেল পলাতক থাকার কথা না থাকলে তাদের গ্রেপ্তারের ব্যবস্থ করা হবে।
