, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‎বগুড়া শাজাহানপুরে ৩২টি নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল জব্দ ও ধ্বংস

 

এম,এ রাশেদ,স্টাফ রিপোর্টারঃ

 

‎বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় মৎস্য সংরক্ষণ ও সুরক্ষা আইনের আওতায় এক অভিযান পরিচালনা করে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জালের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর।

শনিবার (২৩ আগস্ট) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উপজেলার আমরুল খালের ব্রিজ এলাকা থেকে রঙ্গিলা ঘাট হয়ে বাঙালি নদীর বিভিন্ন স্থানে এই অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে প্রায় দেড় লক্ষাধিক টাকার ৩২টি নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল জব্দ করা হয়, যেগুলো পরবর্তীতে জনসম্মুখে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. রাশেদ হাসান। এছাড়াও অভিযানে সহায়তা করেন শাজাহানপুর থানার এসআই রাসেল আহমেদ, স্থানীয় পুলিশ সদস্য, মৎস্য অফিসের কর্মচারী এবং স্থানীয় জনগণ।

‎মৎস্য কর্মকর্তা মো. রাশেদ হাসান বলেন,“নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল ব্যবহার করে প্রাকৃতিক মৎস্য সম্পদ ধ্বংস করা হচ্ছে। তাই অভিযান চালিয়ে এসব জাল জব্দ করে ধ্বংস করা হয়েছে। প্রাকৃতিক মৎস্য সম্পদ রক্ষায় এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।”

জনপ্রিয়

‎বগুড়া শাজাহানপুরে ৩২টি নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল জব্দ ও ধ্বংস

প্রকাশের সময় : ০২:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫

 

এম,এ রাশেদ,স্টাফ রিপোর্টারঃ

 

‎বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলায় মৎস্য সংরক্ষণ ও সুরক্ষা আইনের আওতায় এক অভিযান পরিচালনা করে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জালের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর।

শনিবার (২৩ আগস্ট) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উপজেলার আমরুল খালের ব্রিজ এলাকা থেকে রঙ্গিলা ঘাট হয়ে বাঙালি নদীর বিভিন্ন স্থানে এই অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে প্রায় দেড় লক্ষাধিক টাকার ৩২টি নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল জব্দ করা হয়, যেগুলো পরবর্তীতে জনসম্মুখে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. রাশেদ হাসান। এছাড়াও অভিযানে সহায়তা করেন শাজাহানপুর থানার এসআই রাসেল আহমেদ, স্থানীয় পুলিশ সদস্য, মৎস্য অফিসের কর্মচারী এবং স্থানীয় জনগণ।

‎মৎস্য কর্মকর্তা মো. রাশেদ হাসান বলেন,“নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল ব্যবহার করে প্রাকৃতিক মৎস্য সম্পদ ধ্বংস করা হচ্ছে। তাই অভিযান চালিয়ে এসব জাল জব্দ করে ধ্বংস করা হয়েছে। প্রাকৃতিক মৎস্য সম্পদ রক্ষায় এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।”